আয় তোকে এক গল্প বলি,
রূপকথার ই মতন
এক যে ছিল রাজা রানী
হীরে মানিক রতন
হীরে মানিক তুচ্ছ মা রে,
আজ আছে কাল নেই
ছিল তাদের এমন কিছু
যার কোনো ক্ষয় নেই।
পাহাড় ঘেরা ছোট্ট পুরী ,
বাগান ভরা ফুল।
জল টলমল দীঘি কত
ফুটেছে কমল।
রাজা রানী রাজকন্যে
রাজ্য ভরা প্রজা
সুখী জীবন,আচার ব্যাভার
সুস্থ এবং সোজা।
ভোরের বেলা হাজার পাখি
কোন সুরে গায় গান ,
রাজার সাথে রাজকন্যে
মোহিত হয়ে যান।
ছোট্ট মেয়ে হচ্ছে বড়
শিখছে কিছু কত,
দেখছে যা , জানছে আরো
প্রশ্ন আরো শত।
কোন পাখি , তার নাম কি
গায়ের কেমন রং ,
কেমন করে তাকায় দেখো
বসার কতই ঢং।
আকাশ কখন তারায় ভরা ,
কখনো রোদ ঝলমল।
কখন নদী শুকিয়ে যায় ,
আবার কখনো জল টলমল।
রাজা শেখায় রাজকন্যেকে ,
এসব কিছুর নাম।
ঋতু কত, ফসল কত ,
ফল এর কোথায় কি ধাম।
সব কিছু শেখো মাগো,
হও অনেক বড়
প্রকৃতির মাঝে মানুষ হয়ে
নিজেকে তৈরি করো।
রাজকন্যে বুদ্ধিমতী
শিষ্টাচারে ভরা ,
পিতার কথা মতন
শুরু করলো নিজেকে গড়া।
নিজের কাজ নিজে করে,
গুছিয়ে খেতে বসে,
বাগান করে, গাছ পাখি
আর সবাইকে ভালোবাসে।
পশু পাখি কাঠবেড়ালি
বন্ধু সবাই তার ,
জোরে কথা বলেনা সে,
কখনো করেনা মুখভার।
গুরুজনকে মান্য করে,
ছোটদের কে ভালো ,
এইভাবেই রাজকন্যে
রাজার ঘর করলো আলো।
প্রজা পরিষদ,
সবাই বলে অহ ধন্য ধন্য।
যা কিছু ভালো আমাদের সব ই যে
আমাদের রাজকুমারীর জন্য।
হীরে নয়, মানিক নয়,
আসল রতন মন।
সব কিছু দেখে শিখে, ভালোবেসে
যদি সবাইকে করতে পারো যতন।
যেন তবেই তুমি সব পেয়েছো
হয়েছো ঠিক রাজকন্যে,
চারপাশে সব সাজানো আছে,
শিখে নাও মা, এসব তোমার ই জন্যে।
এইভাবে রাজার কাছে দিন কেটে যায় তার,
সুখী পরিবার, সুখী গৃহকোণ, সোনার সংসার।
রূপকথার ই মতন
এক যে ছিল রাজা রানী
হীরে মানিক রতন
হীরে মানিক তুচ্ছ মা রে,
আজ আছে কাল নেই
ছিল তাদের এমন কিছু
যার কোনো ক্ষয় নেই।
পাহাড় ঘেরা ছোট্ট পুরী ,
বাগান ভরা ফুল।
জল টলমল দীঘি কত
ফুটেছে কমল।
রাজা রানী রাজকন্যে
রাজ্য ভরা প্রজা
সুখী জীবন,আচার ব্যাভার
সুস্থ এবং সোজা।
ভোরের বেলা হাজার পাখি
কোন সুরে গায় গান ,
রাজার সাথে রাজকন্যে
মোহিত হয়ে যান।
ছোট্ট মেয়ে হচ্ছে বড়
শিখছে কিছু কত,
দেখছে যা , জানছে আরো
প্রশ্ন আরো শত।
কোন পাখি , তার নাম কি
গায়ের কেমন রং ,
কেমন করে তাকায় দেখো
বসার কতই ঢং।
আকাশ কখন তারায় ভরা ,
কখনো রোদ ঝলমল।
কখন নদী শুকিয়ে যায় ,
আবার কখনো জল টলমল।
রাজা শেখায় রাজকন্যেকে ,
এসব কিছুর নাম।
ঋতু কত, ফসল কত ,
ফল এর কোথায় কি ধাম।
সব কিছু শেখো মাগো,
হও অনেক বড়
প্রকৃতির মাঝে মানুষ হয়ে
নিজেকে তৈরি করো।
রাজকন্যে বুদ্ধিমতী
শিষ্টাচারে ভরা ,
পিতার কথা মতন
শুরু করলো নিজেকে গড়া।
নিজের কাজ নিজে করে,
গুছিয়ে খেতে বসে,
বাগান করে, গাছ পাখি
আর সবাইকে ভালোবাসে।
পশু পাখি কাঠবেড়ালি
বন্ধু সবাই তার ,
জোরে কথা বলেনা সে,
কখনো করেনা মুখভার।
গুরুজনকে মান্য করে,
ছোটদের কে ভালো ,
এইভাবেই রাজকন্যে
রাজার ঘর করলো আলো।
প্রজা পরিষদ,
সবাই বলে অহ ধন্য ধন্য।
যা কিছু ভালো আমাদের সব ই যে
আমাদের রাজকুমারীর জন্য।
হীরে নয়, মানিক নয়,
আসল রতন মন।
সব কিছু দেখে শিখে, ভালোবেসে
যদি সবাইকে করতে পারো যতন।
যেন তবেই তুমি সব পেয়েছো
হয়েছো ঠিক রাজকন্যে,
চারপাশে সব সাজানো আছে,
শিখে নাও মা, এসব তোমার ই জন্যে।
এইভাবে রাজার কাছে দিন কেটে যায় তার,
সুখী পরিবার, সুখী গৃহকোণ, সোনার সংসার।
No comments:
Post a Comment